‘অক্ষয় আমাকে যৌনাঙ্গ আর পাকিস্তান শব্দদুটি বাদ দিতে বলেছিল’

টুইঙ্কল খন্নাকে যৌনাঙ্গ বাদ দেওয়ার কথা বলেছিলেন স্বামী অক্ষয়। তবে তা টুইঙ্কলের সদ্য লেখা বই ‘মিসেস ফানিবোনস’এর সৌজন্যে।
লেখিকা জানিয়েছেন, পাবলিশারের কাছে বইটি পাঠানোর আগে প্রতিটি শব্দ খুঁটিয়ে পড়েছেন অক্ষয়। যাকে বলে নিখুঁত সম্পাদকের কাজটি করেছেন বলিউডের মিস্টার ‘খালাড়ি’। টুইঙ্কলের কথায়, ‘‘বইতে গল্পের প্রয়োজনেই তিন বার ‘পাকিস্তান’ আর এক বার ‘যৌনাঙ্গ’ শব্দ দুটি ব্যবহার করেছিলাম আমি। কিন্তু ওই শব্দ দুটি অক্ষয় বাদ দিতে বলায় আমি বাতিল করে দিয়েছি।’’ আসলে কোনও বিতর্কিত অথবা ধর্ম সংক্রান্ত বিষয় টুইঙ্কলের বইতে রাখতে চাননি অক্ষয়।
সম্প্রতি ‘পেঙ্গুইন’ থেকে প্রকাশিত হয়েছে নায়িকার প্রথম বই ‘মিসেস ফানিবোনস’। সেখানে কোথাও তিনি নিজেই একজন সেলিব্রিটি, কোথাও আবার সেলিব্রিটির বউ, কোথাও আদ্যন্ত মায়ের আদুরে মেয়ে, কোথাও আবার নিজেই মা হিসাবে ধরা দিয়েছেন নায়িকা। বইয়ের নাম যেমন ‘মিসেস ফানিবোনস’, ঠিক তেমনই ‘ফানি’ মুহূর্তে ভরিয়ে দিয়েছেন বইটি। আর এই বইয়ের সবথেকে কড়া সমালোচক টুইঙ্কলের স্বামী অক্ষয় কুমার।



মন্তব্য চালু নেই