চাঁদে প্রথম প্রস্রাব করে কে, জানেন?

পৃথিবী এমন একটি যায়গা যেখানে কখন কি ঘটে বুঝা যায় না। এমন কিছু ঘটনা হয় যার পিছনের রহস্য উতঘাটনের জন্য বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলে। কিছু কিছু ঘটনার উত্তর পাওয়া যায় আবার কিছু কিছু থেকে যায় অজানা কিন্তু ঘটনাগুলো কিন্তু সত্যিই ঘটে। আসুন যেনে নেই তেমনি কিছু ঘটনা।

# ১৯২৩ সালে নিউইয়র্ক এর বেলমন্ট পার্কে জকি ফ্রাঙ্ক হায়েস ঘোড়াদৌড়ে মৃত অবস্থায় প্রথম স্থান দখল করেন। তিনি প্রতিযোগিতা চলা অবস্থায় মাঝ মাঠে এসে হৃদক্রিয়া বন্ধ হয়ে যাবার কারনে মৃত্যুবরণ করেন। কিন্তু সে মারা যাবার পরও ঘোড়ার পিঠে স্থিরভাবে বসে থাকেন। শেষ লাইন অতিক্রম করার পর উনি ঘোড়ার পিঠ থেকে ঢলে পরে যান।

# আমরা জানি, দুইটি যমজ শিশু জন্মের মধ্যে কিছু সময় এর পার্থক্য থাকে। কিন্তু পৃথিবীর সব চাইতে বেশি সময় নিয়ে যে যমজ দুই সন্তান জন্ম নিয়েছে তাদের মধ্যবর্তী সময়ের পার্থক্য ৮৭ দিন।

# পৃথিবীর সব থেকে গভীরতম পোস্টবক্স জাপানের সুসামি বেয়তে অবস্থিত। যা ১০ মিটার দীর্ঘ এবং পানির নিচে অবস্থিত।

# ২০০৭ সালে কোরে টেইলর নামের এক আমেরিকান নাগরিক তার মৃত্যুর মিথ্যা নাটক সাজায়। শুধুমাত্র, এই কারনে যে তার মোবাইলের বিল পরিশোধ করতে না হয়।

# সবার আঙ্গুলের ছাপ যেমন একজনের সাথে আরেকজনের তা মিলানো বিরল, ঠিক তেমনি সকলের জিহ্বার ছাপও বিরল।

# মহিলা ক্যাঙ্গারুদের তিনটি যোনি রয়েছে।

# আলোর গতি সব থেকে বেশি তা আমরা জানি। কিন্তু, আলোর সব থেকে কম গতি হল সেকেন্ডে ৩৮ মাইল।

# পৃথিবীর সব থেকে একা প্রাণী হল তিমি। একটি তিমি প্রায় দুই দশক ধরে তার সঙ্গীকে ডাকলেও কোন উত্তর পায় না। কারন তাদের স্বরের অনেক বেশি ভিন্নতা থাকে।

# দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় এইসএমএস ত্রিশূল ৬ সপ্তাহের জন্য ব্রিটিশ সাবমেরিনের উপর একটি বলগা হরিণ রেখেছিলেন। যা রাশিয়ার পক্ষ থেকে একটি উপহার ছিল।

# চাঁদে মূত্র ত্যাগ করা প্রথম মানুষ ছিলেন বাজ আলদ্রিন।

# যে লোকটি তার গোঁফ কে বিশ্বের সব থেকে বড় গোঁফ বলে দাবি করেছিলেন, তিনি ১৫৬৭ সালে তার গোঁফে আগুন লাগার কারনে মারা যান।

# ভ্লাদিমির নাবোকভ স্মাইলি আবিষ্কার করেছেন।

# গিএথুরন নামের ডাচ নামক একটি গ্রামে কোন রাস্তা নেই। ওই গ্রামের বাড়িগুলো একটি আরেকটির সাথে নৌ-পথে সংযুক্ত। তারা ব্রিজ এর মাধ্যমে যাতায়াত করে।

# এন্টার্কটিকায় একটি বরফ থেকে প্রতিনিয়তই লাল রং এর পানি ঝরছে। তাই সেই বরফকে রক্তের ঝর্না বলা হয়।

# ২০০৮ সালে বিজ্ঞানীরা একটি ব্যাকটেরিয়া আবিস্কার করে যা বিভিন্ন চুলের স্প্রে তে পাওয়া গেছে।

# আইফেল টাওআর এর উপরিভাগ সূর্যের আলোর কারনে প্রসারিত হয়। এটি প্রায় ৭ ইঞ্চি পর্যন্ত লম্বা হয়।

# রোমানরা তাদের দাঁত মল-মূত্র দিয়ে পরিস্কার করত। এতে তাদের দাত আরও বেশি সুন্দর হত। কিন্তু দয়া করে আপনি চেষ্টা করবেন না। -সূত্র : বাজফিড।



মন্তব্য চালু নেই