জিএসপি সার্টিফিকেট জালিয়াতি : তদন্তে ঢাকায় ইইউ প্রতিনিধি দল

ইউরোপের বাজারে চিংড়ি রফতানি খাতে বাংলাদেশ ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) থেকে যে জিএসপি সুবিধা পেয়ে থাকে তার ৪৮টি সার্টিফিকেট জালিয়াতির ঘটনা ধরা পড়েছে। বাংলাদেশ থেকে জিএসপি সার্টিফিকেট জালিয়াতির ঘটনা এবারই প্রথম ধরা পড়লো।

এই ঘটনা তদন্তে তিন সদস্যের ইইউ প্রতিনিধি দল বর্তমানে ঢাকায় অবস্থান করছে। নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহে (ইইউ)’র দুর্নীতি তদন্তকারী সংস্থা ব্রাসেলস-এ বাংলাদেশ দূতাবাসকে বিষয়টি সম্পর্কে আনুষ্ঠানিকভাবে অবহিত করে এবং দূতাবাস এ বিষয়ে ঢাকাকে অবহিত করেছে।খবর ভয়েস অফ আমেরিকা।

ইইউ প্রতিনিধি দল বর্তমানে রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোসহ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানসমূহ এবং রফতানিকারকদের সাথে আলাপ-আলোচনা করছেন। ইউরোপের বাজারে বছরে ৪৪ হাজার মেট্রিক টন হিমায়িত চিংড়ি রফতানি করে বাংলাদেশ চার হাজার কোটি টাকা আয় করে থাকে।

উল্লেখ্য, ক্ষতিকর ওষুধ বা কীটনাশক জাতীয় বিষাক্ত পদার্থের উপস্থিতি পাওয়ায় ২০১৪ সালে বাংলাদেশ থেকে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ফলমূল এবং শাকসবজি আমদানি বন্ধ করে দিয়েছে যা – ২০১৬ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।



মন্তব্য চালু নেই