জিম্বাবুয়েকে ২৭৪ রানের টার্গেট টাইগারদের

সফররত জিম্বাবুয়েকে ২৭৪ রানের টার্গেট দিয়েছে টাইগাররা। নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেটে ২৭৩ রান সংগ্রহ করে বাংলাদেশ।
দলের বিপর্যয়ে নির্ভরযোগ্য ব্রাটসম্যান মুশফিক নির্ভরতার সাক্ষর রেখে শতরান পূর্ণ করেন।
ম্যাচের শেষের দিকে অধিনায়ক মাশরাফি ক্যাচ আউট হওয়ার আগে ৮বল মোকাবেলা করে ১৪রান করে দলকে এগিয়ে নেন।
ইনিংসের শেষ বলে রান আউট হওয়ার আগমুহূর্তে আরাফাত সানি করেন ১৫ রান।

এর আগে দলীয় ২৪৩ রানে রান আউটের শিকার হলেন শতক হাকানো মুশফিকুর রহিম।

মুশফিকুর রহিমের সেঞ্চুরির পরই রান আউটের কবলে পড়ে আউট হন সাব্বির রহমান। দলীয় ২৪২ রানের মাথায় সাব্বির যখন আউট হন তখন তার রান ৫৭ (৫৮)। সাব্বির স্থান পূরণ করতে মাঠে নেমে শূণ্য রানে আউট হন নাসির হোসেন। নাসিরের পথ অনুসরণ করেন মুশফিকও।

দলের টপ ৪ ব্যাটসম্যানের দ্রুত সাজ ঘরে ফেরার পর বাংলাদেশ টিমের হাল ধরলেন মুশফিকুর রহিম ও সাব্বির রহমান রুম্মন। মুশফিক তাঁর স্বভাব সুলভ ক্রিকেট খেলে সেঞ্চুরি হাখিয়েছেন। দলীয় ২৩২ রানে মুশফিক যখন নিজের শতরান পূর্ণ করেন তখন প্রতিপক্ষের বল মোকাবেলা করেছেন ১০৪টি। ১টি ছয় ও ৮টি ৪রানের মাধ্যমে তিনি এ রান করেন। ওয়ানডেতে এটি তার ৪র্থ শতক।

বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়েটস হেরে ব্যাট করতে নেমে মুশফিকুর রহিমের অসাধারণ এক সেঞ্চুরি এবং সাব্বির রহমানের হাফ সেঞ্চুরির সৌজন্যে জিম্বাবুয়ের সামনে ২৭৩ রানের চ্যালেঞ্জিং স্কোর গড়ে তুলেছে বাংলাদেশ। ১০৭ রান করে রান আউট হন মুশফিক। সাব্বির করেন ৫৭ রান।

৩০ রানের মধ্যে ২ উইকেট হারিয়ে বেশ চাপে পড়ে গিয়েছিল বাংলাদেশ। টস হেরে ব্যাট করতে নেমে দ্বিতীয় ওভারের শেষ বলে লিটন কুমার দাস, এরপর নবম ওভারে মাহমুদুল্লাহ রিয়াদের উইকেট হারিয়ে যে বিপর্যয়ে পড়েছে বাংলাদেশের ইনিংস তামিম-মুশফিকের ব্যাটে ভর করে সেটা কাটিয়ে উঠার চেষ্টা করছিল মাশরাফি-শিবির।

তৃতীয় উইকেটে তামিম ও মুশফিক মিলে ৭০ রানের দারুণ এক জুটি গড়ে বাংলাদেশকে ম্যাচে ফেরান। তবে সিকান্দার রাজার করা ২৪তম ওভারের দ্বিতীয় বলে লুক জংউইকে ক্যাচ দিয়ে তামিম সাজঘরে ফিরলে ফের চাপে পড়ে যায় বাংলাদেশ।

তামিম ফিরে যাওয়ার পর ইনিংস মেরামতের দায়িত্ব এসে পড়ে সাকিব আল হাসানের ওপর। শুরুটা দারুণও করেন এই বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার। তবে হঠাৎ ধৈর্যচ্যুতি ঘটে তার। সিকান্দার রাজার বলে ডাউন দ্য উইকেটে খেলতে গিয়ে স্ট্যাম্পিংয়ের ফাঁদে পড়েন তিনি। দারুণ খেলতে থাকা সাকিব যেন নিজের উইকেট বিলিয়ে দিলেন।

২৮তম ওভারের ৫ম বলে দলীয় ১২ রানে সাকিব আউট হওয়ার পর মুশফিকের সঙ্গে জুটি বাধেন সাব্বির রহমান। মিডল অর্ডারে নিজেকে ধীরে ধীরে নির্ভরতার প্রতীক হিসেবে গড়ে তোলা সাব্বির রহমান নিজেকে সেট করে নিলেন। মুশফিকের সঙ্গে গড়েন ১১৯ রানের দারুন এক জুটি। এরই মধ্যে ক্যারিয়ারের চতুর্থ সেঞ্চুরির দেখা পেয়ে গেলেন মুশফিক। সঙ্গে ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় হাফ সেঞ্চুরির দেখা পেলেন সাব্বির রহমানও।

তবে ৪৭তম ওভারের চতুর্থ বলে পানিয়াঙ্গারাকে খেলেন মুশফিক। ফিল্ডার ক্রেমারের হাতে বল দেখেও মুশফিককে রান নিয়ে আহ্বান জানান সাব্বির। অপরদিকে ক্রেমারও ছিলেন ক্ষিপ্র গতির। তার সরাসরি থ্রো সাব্বিরের স্ট্যাম্প ভেঙে দেয়। ৫৮ বলে ৫৭ রান করে রানআউট হয়ে যান তিনি। ইনিংস সাজান ৪টি চার এবং ২টি ছক্কায়।

এরপর মুশফিকের সঙ্গে জুটি বাধতে ক্রিজে আসেন নাসির হোসেন। স্লগ ওভার বলে পিটিয়ে খেলতে গেলেন তিনি। কিন্তু মুজারাবানির বলে ডাউন দ্য উইকেটে খেলতে গিয়ে ডিপ মিডউইকেটে ক্যাচ তুলে দেন নাসির। ক্যাচ লুপে নেন চিভাবা। এরপর রান আউট  হয়ে গেলেন মুশফিকও।

পরের বলেই দ্রুত রান নিতে যান মুশফিক। সেই গ্রায়েম ক্রেমারের ছোঁড়া সরাসরি থ্রোতে আউট হয়ে গেলেন সেঞ্চুরিয়ান মুশফিক। তখন তার রান ছিল ১০৯ বলে ১০৭।  ৯টি  বাউন্ডারির সঙ্গে ১টি ছক্কা ছিল তার ইনিংসে। অথ্যাৎ ২৪২ থেকে ২৪৩- এই ১ রানের ব্যবধানে তিন উইকেট পড়েছে বাংলাদেশের।

দ্রুত ৩ উইকেট পড়ার পর আরাফাত সানিকে নিয়ে জুটি গড়েন মাশরাফি। ৮ বল খেলে একটি ছক্কা আর একটি বাউন্ডারিতে ১৪ রান করে দিয়ে যান তিনি। টানা দুই বলে ৪ আর ছক্কা মারার পর তৃতীয় বলে ছক্কা মারতে গিয়ে মুজরাবানির বলে একেবারে বাউন্ডারি লাইনে ধরা পড়েন ম্যাশ।

এরপর ঝড় তোলেন আরাফাত সানিও। পরপর দুই বলে দুটি বাউন্ডারি মারার পর ইনিংসের শেষ বলে গিয়ে রান আউট হন আরাফাত সানি। ৮ বলে তার সংগ্রহ ১৫ রান। বাউন্ডারি মেরেছেন ৩টি। তামিম ৬৮ বলে ৪০ রান করে সাজঘরে ফেরেন। লিটন দাস (০) ও মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ (৯) ব্যাট হাতে ব্যর্থতার পরিচয় দেন।

শনিবার টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে দ্বিতীয় ওভারেই উইকেট হারিয়ে বসলো বাংলাদেশ। তামিমের সঙ্গে ওপেন করতে নামা লিটন কুমার দাস স্রেফ উইকেট বিলিয়ে আসলেন। লুক জংউইয়ের বলে পয়েন্টে ক্যাচ তুলে দেন তিনি।

তামিমের সঙ্গে জুটি বাধতে আসেন মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ। জিম্বাবুয়ে বোলারদের বেশ সাবলীলভাবেই মোকাবেলা করছিলেন তিনি। শুরুর বিপর্যয়টা কাটিয়ে ওঠার চেষ্টাও করছিলেন বিশ্বকাপে টানা দুই সেঞ্চুরি পাওয়া এই ব্যাটসম্যান। কিন্তু তিনাশে পানিয়াঙ্গারার ব্যাক লেন্থ বল বুঝতেই পারেননি তিনি। কাট করতে গিয়েই ভূল করলেন। সুতরাং, খেসারতও দিতে হলো তাকে। বোল্ড হয়ে গেলেন।

এর আগে টস জিতে মাশরাফি বিন মর্তুজাকেই ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানান এলটন চিগুম্বুরা। সুতরাং, টস হেরে শুরুতেই ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ। তামিম ইকবালের সঙ্গে ইনিংস ওপেন করতে নামলেন লিটন দাস। প্রথম ওভার বল করতে এলেন তিনাশে পানিয়াঙ্গারা। প্রথম বলে এক রান নিতে পেরেছিলেন তামিম। পরের ৫ বল ডট।

বাংলাদেশ একাদশ : মাশরাফি বিন মুর্তজা (অধিনায়ক), তামিম ইকবাল, লিটন দাস, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম, সাব্বির রহমান, নাসির হোসেন, আরাফাত সানী, আল-আমিন হোসেন ও মুস্তাফিজুর রহমান।

জিম্বাবুয়ে একাদশ : এল্টন চিগুম্বুরা (অধিনায়ক), চামু চিবাবা, রিচমন্ড মুতুমবামি, ক্রেইগ আরভিন, শন উইলিয়ামস, সিকান্দার রাজা, লুক জংউই, গ্রায়েম ক্রেমার, তিনাশে পানিয়াঙ্গারা, তাউরাই মুজারাবানি ও মেলকম ওয়ালার।

অসাধারণ এক সেঞ্চুরি মুশফিকের

বাংলাধেশ দলে মিস্টার ডিপেন্ডেবল কে? এক কথায় যে কেউ উত্তর দিয়ে দেবেন মুশফিকুর রহিমের নাম বলে। যদিও বিশ্বকাপে টানা দুই সেঞ্চুরি করার কারণে কেউ কেউ মাহমুদুল্লাহকে মিস্টার ডিপেন্ডেবল বলে সম্বোধন করে থাকেন; কিন্তু সত্যিকারের মিস্টার ডিপেন্ডেবল যে মুশফিকই, তাতে কোন সন্দেহই নেই। সেঞ্চুরি করে সেটা আবরও প্রমাণ করলেন বাংলাদেশের টেস্ট অধিনায়ক।
মুশফিকজিম্বাবুয়ের বিপক্ষে যখন ব্যাটসম্যানরা একের পর এক উইকেট বিলিয়ে দিয়ে আসছিল, তখন একমাত্র ব্যতিক্রম মুশফিকুই।  নিজের একপাশ আগলে রেখে দলের রানকে বাড়িয়ে নেওয়ার অসাধারণ কাজটি করে যাচ্ছেন তিনি। শুধু একপ্রান্ত আগলে রাখাই নয়, দলীয় রানের চাকাও যাতে সমানতালে সচল থাকে সেটাও দৃঢ়তার সঙ্গে করে যাচ্ছেন মুশফিক।

লিটন, মাহমুদুল্লাহ কিংবা সাকিবরা যখন উইকেট বিলিয়ে দিয়ে আসছিলেন, তখন মুশফিকুর রহিম অসাধারণ এক সেঞ্চুরি করে বাংলাদেশকে লড়াকু ইনিংস সংগ্রহ করে দিলেন। ক্যারিয়ারের ২৩তম হাফ সেঞ্চুরি পূরণ করেছেন ৫২ বল খেলে। এরপর সেঞ্চুরি পূরণ করেছেন ১০৪ বলে।

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সিরিজে শেষ দুই ম্যাচে অবশ্য মাঠেই নামা লাগেনি মুশফিকের। তার আগে অবশ্য ৫ ইনিংসে কোন হাফ সেঞ্চুরির দেখা পাননি। একটা ছিল অপরাজিত ৪৯ রানের ইনিংস। সর্বশেষ হাফ সেঞ্চুরি, ৭ ইনিংস আগে পাকিস্তানের বিপক্ষে ৬৫ রানের। তার আগের ম্যাচেই অসাধারণ সেঞ্চুরি পেয়েছিলেন মুশফিক। অবশেষে এই ইনিংসটাকে পরিণত করলেন ক্যারিয়ারের চতুর্থ সেঞ্চুরিতে।

অথ্যাৎ সাত ম্যাচ বিরতি দিয়ে সেঞ্চুরির দেখা পেয়ে গেলেন বাংলাদেশ দলের ব্যাটিংয়ে সবচেয়ে নির্ভরতার প্রতীক মুশফিকুর রহিম। সেঞ্চুরি পূরণ করতে ছক্কা মেরেছেন একটি, আর বাউন্ডারি মেরেছেন ৮টি।

হাফ সেঞ্চুরি পেলেন সাব্বিরও

সাব্বিরবিধ্বংসী এক ইনিংস খেললেন সাব্বির রহমান। তামিম আর সাকিবের উইকেট পরপর হারিয়ে যখন বিপদে পড়তে যাচ্ছিল বাংলাদেশের ব্যাটিং, তখনই মুশফিকের সঙ্গে জুটি বেধে বাংলাদেশের রানকে চ্যালেঞ্জিং স্কোরে নিয়ে গেলেন না শুধু, নিজেও হাফ সেঞ্চুরি করে ফেললেন সাব্বির রমান।

লুক জংউইকে পর পর দুই বলে ছক্কা এবং বাউন্ডারি হাঁকিয়ে ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় হাফ সেঞ্চুরি পূরণ করেস সাব্বির। এই ম্যাচের আগে তার সর্বোচ্চ ইনিংস ছিল ৫৩ রানের। এবার সেটাকেও ছাড়িয়ে গেলেন মিডল অর্ডার এই ব্যাটসম্যান। হাফ সেঞ্চুরি পূরণ করতে তিনি খেলেছেন ৫৩ বল। ৪টি বাউন্ডারির সঙ্গে ছক্কা মেরেছেন ২টি।

১ রানের ব্যবধানে তিন উইকেট নেই

২৪২ থেকে ২৪৩ এই ১ রানের ব্যবধানে তিন উইকেট পড়েছে বাংলাদেশের। ফিরে যান সফল ব্যাটসম্যান সাব্বির রহমান, নাসির হোসেন ও মুশফিকুর রহিম। এর মধ্যে দ্রুত রান তুলতে গিয়ে আউট হন দলের হাল ধরা সাব্বির ও মুশফিকুর।

৩০ রানের মধ্যে ২ উইকেট হারিয়ে বেশ চাপে পড়ে গিয়েছিল বাংলাদেশ। টস হেরে ব্যাট করতে নেমে দ্বিতীয় ওভারের শেষ বলে লিটন কুমার দাস, এরপর নবম ওভারে মাহমুদুল্লাহ রিয়াদের উইকেট হারিয়ে যে বিপর্যয়ে পড়েছে বাংলাদেশের ইনিংস তামিম-মুশফিকের ব্যাটে ভর করে সেটা কাটিয়ে উঠার চেষ্টা করছিল মাশরাফি শিবির।

তৃতীয় উইকেটে তামিম ও মুশফিক মিলে ৭০ রানের দারুণ এক জুটি গড়ে বাংলাদেশকে ম্যাচে ফেরান। তবে সিকান্দার রাজার করা ২৪তম ওভারের দ্বিতীয় বলে লুক জংউইকে ক্যাচ দিয়ে তামিম সাজঘরে ফিরলে ফের চাপে পড়ে যায় বাংলাদেশ।

তামিম ফিরে যাওয়ার পর ইনিংস মেরামতের দায়িত্ব এসে পড়ে সাকিব আল হাসানের ওপর। শুরুটা দারুণও করেন এই বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার। তবে হঠাৎ ধৈর্যচ্যুতি ঘটে এই অলরাউন্ডারের। সিকান্দার রাজার বলে ডাউন দ্য উইকেটে খেলতে গিয়ে স্ট্যাম্পিংয়ের ফাঁদে পড়েন তিনি। দারুণ খেলতে থাকা সাকিব যেন নিজের উইকেট বিলিয়ে দিলেন।

২৮তম ওভারের পঞ্চম বলে দলীয় ১২ রানে সাকিব আউট হওয়ার পর মুশফিকের সঙ্গে জুটি বাঁধেন সাব্বির রহমান। মিডল অর্ডারে নিজেকে ধীরে ধীরে নির্ভরতার প্রতীক হিসেবে গড়ে তোলা সাব্বির রহমান নিজেকে সেট করে নিলেন। মুশফিকের সঙ্গে গড়েন ১১৯ রানের দারুন এক জুটি। এরই মধ্যে ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় হাফ সেঞ্চুরির দেখা পেলেন সাব্বির রহমান। সঙ্গে ক্যারিয়ারের চতুর্থ সেঞ্চুরির দেখা পেয়ে গেলেন মুশফিক।

তবে ৪৭তম ওভারের চতুর্থ বলে পানিয়াঙ্গারাকে খেলেন মুশফিক। ফিল্ডার ক্রেমারের হাতে বল দেখেও মুশফিককে রান নিয়ে আহ্বান জানান সাব্বির। অপরদিকে ক্রেমারও ছিলেন ক্ষিপ্র গতির। তার সরাসরি থ্রো সাব্বিরের স্ট্যাম্প ভেঙে দেয়। ৫৮ বলে ৫৭ রান করে রানআউট হয়ে যান তিনি। ইনিংস সাজান ৪টি চার এবং ২টি ছক্কায়।

এরপর মুশফিকের সঙ্গে জুটি বাধতে ক্রিজে আসেন নাসির হোসেন। স্লগ ওভার বলে পিটিয়ে খেলতে গেলেন তিনি। কিন্তু মুজারাবানির বলে ডাউন দ্য উইকেটে খেলতে গিয়ে ডিপ মিডউইকেটে ক্যাচ তুলে দেন নাসির। ক্যাচ লুপে নেন চিভাবা।

পরের বলেই দ্রুত রান নিতে যান মুশফিক। সেই গ্রায়েম ক্রেমারের ছোঁড়া সরাসরি থ্রোতে আউট হয়ে গেলেন সেঞ্চুরিয়ান মুশফিকও। তখন তার রান ছিল ১০৯ বলে ১০৭। ৯টি বাউন্ডারির সঙ্গে ১টি ছক্কা ছিল তার ইনিংসে। অর্থাৎ ২৪২ থেকে ২৪৩- এই ১ রানের ব্যবধানে তিন উইকেট পড়েছে বাংলাদেশের। সবশেষে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৯ উইকেট হারিয়ে ২৭৩ রান।



মন্তব্য চালু নেই