জয়কে হত্যার পরিকল্পনায় শফিক রেহমানকে জড়ানো অস্বাভাবিক

প্রধানমন্ত্রীর ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়কে অপহরণ ও হত্যা পরিকল্পনায় কথা সাংবাদিক শফিক রেহমান জড়িত আছেন বলে স্বীকার করেছেন মর্মে যে খবর বেরিয়েছি সে প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেছেন, এটা অস্বাভাবিক।

বুধবার বেলা সোয়া ১১টায় শেরে বাংলা নগরস্থ বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি এ কথা বলেন।

জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের ঢাকা মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক সদ্য কারামুক্ত ইয়াছীন আলীকে নিয়ে শ্রদ্ধা জানান নজরুল ইসলাম খান। এসময় তিনি বলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান প্রধানমন্ত্রীর ছেলের দুর্নীতি ও অনাচার সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করতেই পারেন। কখনো সাংবাদিকরা জনস্বার্থে এসব তথ্য কাজে লাগান।

যুক্তরাষ্ট্রের কাছে তিনি যে প্রক্রিয়ায় এসব বিষয়ে জানতে চেয়েছেন সে প্রক্রিয়া হয়তো সঠিক ছিলো না। এ ঘটনায় মামলাও হয়েছে। কিন্তু তিনি হয়তো দুর্নীতিঅনাচার সম্পর্কে জানার চেষ্টা করেছে। তবে অপহরণ বা হত্যার পরিকল্পনা করেছেন বলে আমাদের জানা নেই।

পুলিশি রিমান্ড প্রসঙ্গে বিএনপির জ্যেষ্ঠ এই নেতা বলেন, বাংলাদেশের ইতিহাসে রিমান্ডে নিয়ে যেসব স্বীকারোক্তি আদায় করা হয় পরবর্তীতে তা অস্বীকার করা হয়।

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে আন্দোলন চলছে, এ আন্দোলন আরো জোরদার হবে উল্লেখ করে নজরুল ইসলাম খান গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় সরকার পরিবর্তনের আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

এসময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি আজিজুল বারী হেলাল, আবদুল কাদের ভুইয়া জুয়েল, স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক মীর শরাফত আলী শফু, সাংগঠনিক সম্পাদক শফিউল বারী বাবু, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ওয়াহিদ বিন ইমতিয়াজ বকুল, সহ-দফতর সম্পাদক আক্তারুজ্জামান বাচ্চু, ঢাকা মহানগর উত্তর যু্বদলের সাধারণ সম্পাদক এস এম জাহাঙ্গীর প্রমুখ।



মন্তব্য চালু নেই