ঝকঝকে হাসি চান?

ঝকঝকে প্রাণখোলা হাসি চায় না এমন লোক খুঁজে পাওয়া যাবে না।কিন্তু চাইলেই কি সব হয়ে যায়। তবে চাওয়া ও পাওয়ার সঙ্গে একটা মিল থাকতে হবে।জানতে হবে কী করলে কী হবে।যেমন আমরা অনেকেই জানি না সুন্দর ও ঝকঝকে দাতের জন্য আমাদেরকে কী করতে হবে, কি করা উচিত। এই কৌতূহল মেটানোর জন্য ঢাকাটাইমস পাঠকের জন্য বেশ কিছু টিপস দেয়া হলো-

১.স্ট্রবেরি বা বেরি-র মতো ফল। যেগুলির রং কড়া। এই ফলগুলি খাওয়ার পরে ভাল করে মুখ ধুয়ে নেওয়া জরুরি।

২. চা এবং কফিতে ট্যানিন থাকে। যা আসলে এক ধরনে অ্যাসিডিক পলিফেনল। ফলে নিয়মিত কফি খেলে দাঁতে ছোপ পড়া বা রং ক্ষয়ে যাওয়ার মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে।

৩. রেড ওয়াইনেও ট্যানিন থাকে। কিন্তু রেড ওয়াইনের সঙ্গে যদি আপনি অ্যালমন্ড খেতে পারেন, তাহলে দাঁতে ছোপ পড়ার আশঙ্কা কমবে।

৪. কড়া রং-সহ আঠালো ক্যান্ডি বা ললিপপ। বিশেষত শিশুরা এগুলি খাওয়ার পরে দাঁতের ফাঁকে কিছু অংশ আটকে থাকে। যেগুলি ব্যাক্টেরিয়ারারা খেতে শুরু করে। এবং ব্যাক্টেরিয়া থেকে কিছু অ্যাসিড নির্গত হয়ে দাঁত ক্ষয়ে যেতে শুরু করে।

৫. ডায়েট সোডা হোক বা সাধারণ কোল্ড ড্রিংক। অ্যাসিডিক উপাদান থাকায় এগুলি আপনার দাঁতের ক্ষতি করে। ফলে, পানীয় হিসেবে সবচেয়ে ভাল জল।

৬. নিয়মিত বিটের জুস খেলে বা এমনি খেলেও, আপনার দাঁতে ছোপ পড়ার সম্ভাবনা প্রবল। হয় খাওয়ার কিছুক্ষণ পরে দাঁত ব্রাশ করে নিন, নয়তো বিটের সঙ্গে চিজ জাতীয় জিনিস খান যেগুলিতে দাঁতের ক্ষতি কম হয়।

৭. চিনি বা ফলের রস জাতীয় জিনিস অতিরিক্ত পরিমাণ থাকায় আইসক্রীম থেকে আপনার দাঁতের যথেষ্ট ক্ষতি হয়। নিছক টাইমপাসের জন্য যদি কিছু খেতেই হয়, তাহলে সুগার-ফ্রি চুইংগাম খান।

৮. স্পোর্টস ড্রিংক শরীরের পক্ষে ভালো হতে পারে। কিন্তু বিভিন্ন ধরনের অ্যাসিডিক উপাদান, মিষ্টি এবং অন্যান্য অ্যাডিক্টিভের মিশ্রণ থাকায় এই স্পোর্টস ড্রিংকগুলি দাঁতের ভিতরের টিস্যুগুলিকে নষ্ট করে দিতে পারে।

৯. ওয়াইন যদি দাঁতের ক্ষতি করে, স্বাভাবিকভাবেই তার মূল উপাদান আঙুরও বেশি খেলে দাঁতের ক্ষতি হয়। তাছাড়া কালো আঙুরের এমনিতেই রং যথেষ্ট কড়া। ফলে নিয়মিত আঙুর খেলে দাঁতে ছোপ পড়ার সম্ভাবনা যথেষ্টই থাকে।

১০. অনেকেই মেদ ঝরাতে সকালবেলা গরম জলে লেবুর রস মিশিয়ে খান। কিন্তু লেবুর মতো টক ফল, যেগুলিতে অ্যাসিডের পরিমাণ বেশি সেগুলি আপনার দাঁতের এনামেলে ক্ষয় ধরাতে শুরু করে। ফলে টিস্যুগুলি বেরিয়ে দাঁতে হলদে আস্তরণ পড়ে যায়।বিয়ারে লুকিয়ে ক্যানসার চিকিৎসার সূত্র, বলছে গবেষণা



মন্তব্য চালু নেই