টেকনাফ কক্সবাজার সড়কের উচু পাহাড়ের নিচু ফাদঁ

ফয়েজুল ইসলাম রানা, টেকনাফ: টেকনাফ-কক্সবাজার সড়কের মৃত্যুর ফাদঁ নামে পরিচিত বরইতলী নাইট্যং পাহাড়ের চূড়া এখন আরও ভয়াবহ রূপ ধারন করেছে। যে কোন মুহুর্তে বড় ধরনের দূর্ঘটনা ঘটে নিয়ে যেতে পারে শত শত তরতাজা প্রাণ। সড়ক ও জনপথ বিভাগ একটু কড়া নজর দিলে বাচাঁতে পারে এদের জীবন। কিন্তু ফ্রিজের বড় কর্তরা খাড়া রোদে বের হতে চাইনা বিধায় আজ বিভিন্ন সড়কে ঝড়ে যাচ্ছে সড়ক দূর্ঘনায় শত শত তরতাজা প্রাণ। বাংলাদেশ সরকারের সফল সড়ক ও সেতু মন্ত্রী ওবাইদুল কাদের একজন মন্ত্রী হওয়ার পরও যদি দেশ হতে দেশান্তর, টাউন হতে মফস্বল এমনকি অজগর পাড়া পর্যন্ত পরিদর্শন করতে পারে এবং লোকজনদের যাতায়তের দূঃখ দূদর্শা মনোযোগ সহকারে শুনতে পারে সমাধান দিতে পারে তাহলে কেন এদেশের বড় ও ছোট আমলারা কেন জনগণের কষ্টার্জিত পরিশ্রমের বেতন নিয়ে চাকুরী করে এ সমস্ত সড়ক পরিদর্শন ও মেরামতের ব্যবস্থা করতে পারেনা ইহায় হচ্ছে স্ব-স্ব এলাকার স্থানীয় জনগণের প্রশ্ন? সংবাদে কাহারো প্রতি ভর্সনা না করে স্থানীয় জনগণ ও যাত্রী সাধারণের অনুরোধের প্রেক্ষিতে উল্লেখিত সংবাদটি লিখা হচ্ছে। উল্লেখ্য যে, টেকনাফ কক্সবাজার সড়কের টেকনাফ উপজেলার সদর ইউনিয়নের বরইতলী নাইট্যং পাহাড়ের চূড়ার নিচে ব্রিজের পাশে সড়কের একটি বিরাট অংশ ভেঙ্গে পড়েছে। যা যখন তখন বড় ধরনের দূর্ঘটনা সংঘটিত হতে পারে। কেন না যে অংশ ভেঙ্গে পড়েছে সেখানে অতীতে অনেক দূর্ঘটনা সংঘটিত হয়েছিল। চলে গেছে অনেক তরতাজা প্রাণ। এর প্রেক্ষিতে সড়ক ও জনপথ বিভাগের বড় কর্তাদের নজরে পড়লে বিগত কয়েক বছর পূর্বে তা পুনঃ মেরামত করেন। সাম্প্রতিক সময়ে ঐ পুনঃ মেরামতকৃত অংশ আবার ভেঙ্গে পড়েছে। স্থানীয় জনগণ, যাত্রী সাধারণ, গাড়ীর মালিক, চালক ও হেলপারগণ সংশ্লিষ্ট দপ্তরের নজরে আনলে গত কয়েক দিন আগে উক্ত অংশটি মেরামতের নামে পুকুর চুরি করেন। যা পূর্বের চেয়ে আরও বিপদ জনক হয়ে পড়েছে। স্থানীয় লোকজন ও গাড়ীর চালকগণ জানান, গত কিছু দিন আগে সড়ক ও জনপথ বিভাগের ওয়ার্ক স্ট্যান্ড মোস্তাকের নেতৃত্বে নি¤œ মানের মেরামতের উপকরণ নিয়ে সামান্য অংশ কাজ করে সিংহ ভাগ মালামাল নিয়েগেছে। সূত্রে জানা গেছে উক্ত মালামাল গুলো বাইরে বিক্রি করা হয়েছে। এ ব্যাপারে সড়ক ও জনপথ বিভাগের টেকনাফের ইনচার্জ উপ-সহকারী প্রকৌশলীর সাথে মোবাইলে বারংবার যোগাযোগ করা হলে সংযোগ না পাওয়ায় তার বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।



মন্তব্য চালু নেই