পাইননা ভুতের প্রেমে মৌসুমী

মার্শাল একজন ডুবুরি। এলাকায় তার বেশ নামডাক। গ্রামের নদী-পুকুরে স্বর্নের চেইন, নাকফুল হারালেই ডাক পড়ে তার। অল্পসময়ের মধ্যেই বের করতে পারেন তিনি। তার বেড়ে ওঠা আরমান পারভেজ মুরাদের পরিবারে। মুরাদের মেয়ে মৌসুমী হামিদ। বিয়ের কয়েকদিনের মাথায় স্বামী মারা যায়। মার্শালের সঙ্গে তার বোঝাপড়াটা চমৎকার। একজন আরেকজনকে পছন্দও করে। কিন্তু বলতে পারেনা। অন্যদিকে গ্রামের চেয়ারম্যান শতাব্দি ওয়াদুদের শ্যালিকা নওশাবা ভালোবাসে মার্শালকে। কিন্তু মার্শালকে না পেয়ে নানা ফন্দি আঁটে। এমন গল্পেই নির্মিত হয়েছে একক নাটক ‘পাইননা ভূতের প্রেম’। নাটকের মূল গল্পটি ওয়াহিদ ইকবাল মার্শালের। চিত্রনাট্য করেছেন মাতিয়া বানু শুকু। পরিচালনা করেছেন রবি শিকদার।

নাটকের নাম পাইননা ভূতের প্রেম কেন? মার্শাল বাংলামেইলকে জানিয়েছেন, ডুবুরি লোকটা বেশিরভাগ সময় পানিতেই থাকে বলে তাকে সবাই পাইননা ভূত বলে ডাকে। সে কারণেই এমন নাম।

১৫, ১৬ ও ১৭ মার্চ পুবাইলে নাটকটির দৃশ্যধারণ হয়েছে। শিগগিরই একটি বেসরকারী টিভি চ্যানেলে প্রচারিত হবে।



মন্তব্য চালু নেই