পুরুষের অভাবে আছে যে দেশের নারীরা!

পৃথিবীর সবদেশেই নারী-পুরুষের সংখ্যায় তারতম্য আছে। এটাই স্বাভাবিক। একদম অর্ধেক-অর্ধেক হওয়া সম্ভবও নয়। আবার কিছু দেশ আছে নারী-পুরুষের অনুপাত প্রায় সমান।

তবে কিছু দেশ আছে, যেখানে পুরুষের সংখ্যা নারীর অনুপাতে কম। হাতেগোনা এমন সংখ্যক দেশের অধিকাংশই ইউরোপের। বিশ্বের শীর্ষ ১০ পুরুষ সংকটের দেশের মধ্যে প্রথম নয়টিই ইউরোপের দেশ।

পুরুষ সংকটের ক্রম অনুযায়ী দেশগুলো দেওয়া হলো :

১. লাটভিয়া

ইউরোপে কৃষ্ণসাগর তীরবর্তী দেশ লাটভিয়ায় পুরুষ ও নারীর জনসংখ্যা অনুপাত ০.৮৫ : ১।

২. এস্তোনিয়া

কৃষ্ণসাগর তীরবর্তী উত্তর ইউরোপের দেশ এস্তোনিয়ায় পুরুষ ও নারীর জনসংখ্যার অনুপাত ০.৮৬ : ১।

৩. ইউক্রেন

রাশিয়া থেকে আলাদা হওয়া পূর্ব ইউরোপের দেশ ইউক্রেনে পুরুষ ও নারীর জনসংখ্যার অনুপাতও ০.৮৬ : ১।

৪. বেলারুশ

পূর্ব ইউরোপের আরেক দেশ বেলারুশের পুরুষ ও নারীর জনসংখ্যার অনুপাত ০.৮৮ : ১।

৫. লিথুয়ানিয়া

কৃষ্ণসাগরের তীরবর্তী দেশগুলোর মধ্যে সর্বদক্ষিণে অবস্থান লিথুয়ানিয়ার। ইউরোপের এই দেশটির পুরুষ ও নারীর জনসংখ্যার অনুপাত ০.৮৮ : ১।

৬. রাশিয়া

ইউরোপ ও এশিয়া মহাদেশজুড়ে বিস্তৃত রাশিয়ার পুরুষ ও নারীর জনসংখ্যার অনুপাত ০.৮৮ : ১।

৭. হাঙ্গেরি

মধ্য ইউরোপের দেশ হাঙ্গেরির পুরুষ ও নারীর জনসংখ্যার অনুপাত ০.৯১ : ১।

৮. মোনাকো

ফ্রান্সের মধ্যেই অবস্থিত ভূমধ্যসাগর তীরবর্তী ছোট দেশ মোনাকো। সেখানকার পুরুষ ও নারীর জনসংখ্যার অনুপাত ০.৯১ : ১।

৯. মোলডোভা

সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন থেকে স্বাধীনতা পাওয়া পূর্ব ইউরোপের দেশ মোলডোভার পুরুষ ও নারীর জনসংখ্যার অনুপাত ০.৯১ : ১।

১০. কাজাখস্তান

সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন থেকে স্বাধীনতা পাওয়া মধ্য ইউরোপের দেশ কাজাখস্তানের পুরুষ ও নারীর জনসংখ্যার অনুপাত ০.৯২ : ১।



মন্তব্য চালু নেই