প্রথম পর্ন দেখতে বসে যা করল তরুণী!

বিস্ফারিত চোখে প্রথমে তিনি তাকিয়েছিলেন কিছুক্ষণ। তার পরে এক ছুটে বেরিয়ে যান ঘর থেকে। ততক্ষণে তাঁর জীবনে নেমে এসেছে এক ঘোর সংকট, এক গভীর ক্রাইসিস।

এই খবর পর্নোগ্রাফির নয়। এই খবর পড়লে চমকে উঠতে হয়। ভাবতে হয় গভীরভাবে। স্রেফ উঠতি বয়সের উচ্ছ্বলতায় বন্ধুদের সঙ্গে পর্ন দেখতে বসেছিলেন এক ব্রিটিশ তরুণী। বাবা-মায়ের ঘরে ঢুকে প্লেয়ারে সিডি ঢুকিয়েছিলেন। তার পর? চোখের সামনে ভেসে উঠতে শুরু করল যা দেখতে চেয়েছিলেন, তা-ই।

মাত্র কয়েকটি মুহূর্ত। হাসি মিলিয়ে গেল নৈঃশব্দে। একছুটে ঘর থেকে বেরিয়ে গেলেন তরুণী। বাকিরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়। বাইরে তখন দু’চোখে অঝোরে জলের ধারা। পর্ন-এর দুই প্রধান চরিত্রে ছিলেন তাঁরই মা এবং বাবা। কী করবেন, কাকে বলবেন, কিছু ঠাহর করতে পারেননি। সম্প্রতি সেই তরুণী তাঁর এই অভিজ্ঞতার কথা জানিয়েছেন একটি সোশ্যাল মিডিয়ায়।

কী বলেছেন তিনি? ওই তরুণীর কথায়, কিচ্ছু ঠিক করতে পারছিলাম না। কোথায় যাব, কাকে বলব আমার মনের অবস্থা? মা-বাবাকে বলতে পারব না, বন্ধুরাও সব দেখেছে।

তার পরে? কোনওক্রমে নিজেকে সামলান। ওই তরুণীর কথায়, মাথার ভিতরটা ফাঁকা হয়ে গিয়েছিল। সব গুলিয়ে যাচ্ছিল। অনেক পরে মা-কে ঘটনাটি বলেছিলেন। কী হয়েছিল? ওই তরুণীর কথায়, মা প্রথমে পাথরের মতো হয়ে গিয়েছিল। তার পরে পুরো বিষয়টি আমাকে খুলে বলে। জানায়, ওরা পর্ন করে। কিন্তু ওই দিন আমার জীবনে ঘনিয়ে এসেছিল এক গভীর সংকট। ওই দিনটার কথা ভুলতে পারব না।



মন্তব্য চালু নেই