বিমান দুর্ঘটনার পরও বেঁচে ছিলেন নেতাজি, তাহলে সেদিন কী ঘটেছিল?

নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর মৃত্যু নিয়ে রয়েছে বহু বিতর্কিত তথ্য। সম্প্রতি এক ফরাসি গোপন রিপোর্ট সামনে এসেছে। যা লিখেছেন প্রখ্যাত ঐতিহাসিক তথা ভিয়েতনাম বিশেষজ্ঞ প্রফেসর ক্রিস্টোফার গোসচা। ১৯৯৯ সালে তাঁর লেখা ‘থাইল্যান্ড অ্যান্ড দ্য সাউথইস্ট এশিয়ান নেটওয়ার্কস অব দ্য ভিয়েতনামিস রেভ্যুলিউশন’-এ নানা চাঞ্চল্যকর তথ্য সামনে এসেছে।

প্রফেসর ক্রিস্টোফারের লেখা বইয়ের রেফারেন্স টেনে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু সম্পর্কিত গবেষক অধীর সোম জানিয়েছেন, ১৯৪৫ সালের নভেম্বরে সম্ভবত হ্যানোইয়ে ছিলেন নেতাজি। এই বিষয়ে প্রফেসর গোসচার সঙ্গে আলোচনাও হয়েছে এবং এই বিষয়টি নিয়ে গবেষক সোম গোসচাকে গত ১২ অক্টোবর ইমেলও করেছেন। ফরাসি ফাইলে ‘চন্দ্র বোস’ পরিচয় নিয়ে খোলসা করে জানতে চেয়েছেন। কারণ গোসচা যার উল্লেখ করেছেন তাঁকে চন্দ্র বোস বলে সম্বোধন করেছেন।

তবে গবেষক সোমের মতে, তিনি যতদূর জানেন সেই সময়ে নেতাজির ভাই শরৎ চন্দ্র বসু জেলে ছিলেন। পরে অবশ্য তিনি ফ্রান্সের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ভিয়েতনামিদের সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন। ফলে এটা নিশ্চিত যে শরৎ বোস সেইসময়ে হ্যানোইতে ছিলেন না।-কলকাতা২৪



মন্তব্য চালু নেই