বেড়িয়ে আসুন ইন্দোনেশিয়ার বালি (দেখুন ছবিতে)

“বালি” হচ্ছে বেড়ানোর জন্য চমৎকার একটি জায়গা। সমূদ্র, মন্দির, স্থাপত্য সব মিলিয়ে বালি যেন একটি কমপ্লিট প্যাকেজ। আসুন এক নজরে দেখে নিই বালির মূল আকর্ষণগুলো।

Tanah lot
বালির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন মন্দিরগুলোর একটি। বিশাল একটি পাথরের উপর তৈরি করা এই মন্দিরের চারিদিকে সমূদ্র। মন্দিরটি ১৬ শতকে নির্মিত। এর পাথরে বাসা বেঁধেছে বিশাক্ত সাপ। বিশ্বাস করা হয় অশুভ শক্তি থেকে মন্দিরকে রক্ষা করতেই এখানে থাকে সাপগুলো।

Nusa Dua
দক্ষিন বালির বাটিক পেনিন্সুলায় অবস্থিত নুসা দুয়া একটি চমৎকার ট্যুরিস্ট রিসোর্ট। সুন্দর আর বিলাসী বেশ কিছু হোটেল গড়ে উঠেছে এখানে। রিসোর্টটি বিখ্যাত এর পরিচ্ছন্ন সাদা বীচ আর স্বচ্ছ পানির জন্য।

Ubud
উবুদের যাদুঘর ‘পার্ল লুকিসান’ হল আধুনিক বিভিন্ন শিল্পকর্মের সম্ভার। ডাটচবর্ন হান্স স্নেল এবং আমেরিকান এন্তোনিও ব্লানকোসহ বিখ্যাত চিত্র শিল্পীদের বাড়িও আছে এখানে। বালিতে এখন শিল্পকর্মের যে ‘তরূণ শিল্পী’ স্টাইল জনপ্রিয় তা এসেছে ডাটচ চিত্রশিল্পী এরি স্মিথের হাত ধরে।

Kuta-
একসময় এটি ছিল ডেনপাসারের রাস্তায় বাটিক পেনিনসুলার দিকের একটি নীরব গ্রাম। কিন্তু এখন এটি একটি চমৎকার পর্যটন কেন্দ্র, বিশেষ করে তরুণদের কাছে জনপ্রিয়। কুটা আসলে পশ্চিমমূখী এবং এখান থেকে চমৎকার অসাধারণ সূর্যাস্ত দেখা যায়।

পুরা বিসাকিহ
‘বালির মাদার টেম্পল’ হিসেবে পরিচিত এটি। ম্যাগাটন এগং এর ঢালে সবচেয়ে বড় আর পবিত্র মন্দির এটি। হাজার বছরেরও বেশী পুরাতন মন্দিরটিতে আছে ৩টি প্রধান মন্দির ( দেবতা শিব, ব্রহ্মা, বিষ্ণু) যাদের একত্রে বলা হয় ত্রিনিটি।

পুরা কেহেন
বাংলির অনেক মন্দিরের মধ্যে অন্যতম কিন্তু বিশেষ আকর্ষন পুরা কেহেন মন্দির। এটি বালির সবচেয়ে বড় মন্দিরগুলোর একটি। ধারণা করা হয়, এটি ১১ শতকের মন্দির। একয়ি বিশাল অশ্বথ গাছ একে ছায়াবৃত করে রেখেছে।

Terraced rice paddies
বৃষ্টি হোক আর রোদ, উজ্জ্বল দিন হোক অথবা ছায়া ঘেরা এই সবুজ দৃশ্য দেখা যাবে ক্যান্ডিডাসা এবং আম্লাপুরার মধ্যবর্তী এলাকায়।

গুনুং বাতুর
গুনুং বাতুর আগেয়গিরি এখনো একটি স্বক্রিয় আগ্নেয়গিরি। একে এখানকার ২য় পবিত্র পর্বত মনে করা হয়।



মন্তব্য চালু নেই