ভারতীয় এই ‘চা-ওয়ালি’ এখন অস্ট্রেলিয়ার সেরা ব্যবসায়ী

শুধুমাত্র ভারতীয় স্টাইলে চা বিক্রি করেই এ বছর সেরা বিজনেস উওম্যানের সম্মান পেয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার ভারতীয় বংশোদ্ভূত এই তরুণী। খবর ইন্ডিয়া টাইমসের।

২৬ বছর বয়সী উপমা ভিরডি, একজন সফল আইনজীবী। নিজের পছন্দের চাকরি ছেড়ে হঠাত্‍ খুলে ফেলেন ‘চায়ের দোকান’! ‘চা-ওয়ালি’র তকমা নিয়েও ব্যবসার ক্ষেত্রে তিনি একজন প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী। তার কথায়, দাদু ছিলেন একজন চিকিত্‍সক। তিনিই মাঝেমাঝে মশলা চা ও আয়ুর্বেদিক চা খাওয়াতেন।

সেই থেকেই চায়ের প্রতি তার আলাদা আকর্ষণ রয়ে গিয়েছে। ওই আয়ুর্বেদিক চা-কেই তিনি এখন আলাদা শিল্পের পর্যায়ে নিয়ে গিয়েছেন। শুরু করেছেন নিজস্ব ব্যবসা। শুধু ভালোবাসা ও অর্থের খাতিরে নয়, ভারতীয় সংস্কৃতিকে বিশ্বের কাছে পৌঁছাতেই তার এই অভিনব উদ্যোগ।

শুধুমাত্র ভারতীয় স্টাইলে চা বিক্রি করেই এ বছর সেরা বিজনেস উওম্যানের সম্মান পেয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার ভারতীয় বংশোদ্ভূত এই তরুণী।

২৬ বছর বয়সী উপমা ভিরডি, একজন সফল আইনজীবী। নিজের পছন্দের চাকরি ছেড়ে হঠাত্‍ খুলে ফেলেন ‘চায়ের দোকান’! ‘চা-ওয়ালি’র তকমা নিয়েও ব্যবসার ক্ষেত্রে তিনি একজন প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী। তার কথায়, দাদু ছিলেন একজন চিকিত্‍সক। তিনিই মাঝেমাঝে মশলা চা ও আয়ুর্বেদিক চা খাওয়াতেন।

সেই থেকেই চায়ের প্রতি তার আলাদা আকর্ষণ রয়ে গিয়েছে। ওই আয়ুর্বেদিক চা-কেই তিনি এখন আলাদা শিল্পের পর্যায়ে নিয়ে গিয়েছেন। শুরু করেছেন নিজস্ব ব্যবসা। শুধু ভালোবাসা ও অর্থের খাতিরে নয়, ভারতীয় সংস্কৃতিকে বিশ্বের কাছে পৌঁছাতেই তার এই অভিনব উদ্যোগ।

তার কথায়, খুব তাড়াতাড়িই অনলাইন স্টোর খুলবেন তিনি। যেখানে ‘The Art of Chai’ -র আস্বাদ নিতে পারবেন সকলেই। দুবছরের এই কঠোর পরিশ্রমের ফল তিনি তাড়িয়ে তাড়িয়ে অনুভব করেন।

এবছর গ্র্যান্ড সিডনি সেরিমনিতে ‘বিজনেস উওম্যান অফ দ্য ইয়ারে’র সম্মান পেয়েছেন ভিরডি। সকালে নিজের প্রফেশনাল কাজ শেষ করার পর, সন্ধে থেকে শুরু হয় তাঁর চায়ের ম্যাজিক করার কর্মকাণ্ড। প্রথম দিকে অবশ্য বেগ পেতে হয় ভিরডিকে। পরিবারের সদস্যরাই তাঁর এই কাজে প্রথম আপত্তি জানান। শিক্ষিত হয়ে, চা-ওয়ালির হওয়ার স্বপ্নকে মেনে নেননি তাঁরা। পরে অবশ্য তাঁর এই সাফল্যে খুশি পরিবার।

উল্লেখ্য, নতুন প্রজন্মের কাছে উপমার এই সফল ব্যবসা সত্যিই অনুপ্রেরণার। ভিরডিও তাই মনে করেন।



মন্তব্য চালু নেই