যে কারণে ভাঙ্গে তারকাদের সংসার

অনেকেই সেদিন দুঃখ পেয়েছিলেন যেদিন সুবর্ণা মোস্তফা হুমায়ুন ফরিদীকে ডিভোর্স দিয়ে নাট্য ব্যক্তিত্ব বদরুল আনাম সৌদকে বিয়ে করেছেন। সুবর্ণা কারণ হিসেবে বলেছিলেন, চিকিৎসক নিষেধ করার পরও ফরিদীর অতিরিক্ত মদ্যপান ও ধুমপান।

স্বামী নেশাগ্রস্থ তাই বিয়ে হতে না হতেই ভেঙে গেল সারিকার সংসার। আর মডেল নিরবের সাথেও বিচ্ছেদ হয়েছিল এর আগে।

মডেল তিন্নির বিচ্ছেদ হয় হিল্লোলের সাথে। নওশীনের প্রেম ও তিন্নির উগ্র জীবনযাত্রাকে এজন্য অনেকেই দায়ী করেন।

ভিনদেশি টিভি অনুষ্ঠান ও বিজ্ঞাপন নির্মাতা রিংগোকে ভালোবেসে বিয়ে করেছিলেন আরেক জনপ্রিয় অভিনেত্রী শমী কায়সার। দেশের অনেক সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব নিষেধ করার পরও রিংগোকে নিজের করে নিয়েছিলেন শমী। বিয়ের সময়ই অনেকে বলেছিলেন, এ বিয়ে বেশি দিন টিকবে না। অনেকের সে অনুমানকে সত্যে পরিণত করতে বেশি দিন সময় নেননি তারা।

এক দুর্ঘটনায় রিংগো আহত হলে চিকিৎসার জন্য দিল্লিতে নিয়ে যাওয়া হয় তাকে। সেখানেই শমী জানতে পারেন মিথ্যা বলে বিয়ে করেছিলেন রিংগো। আগের স্ত্রীকে তালাক দেননি। শমী এবার পরিবারের কথাই শুনলেন। তালাক দিলেন রিংগোকে।

প্রেম করে বিয়ে করেছিলেন নাট্য নির্মাতা গাজী রাকায়েত ও অভিনেত্রী আফসানা মিমিও। মতের অমিলের কারণে ভেঙে যায় তাদের সংসার।

সঙ্গীত শিল্পী সামিনা চৌধুরীকে বিয়ে করেছিলেন জনপ্রিয় শিল্পী সুরকার ও সঙ্গীত পরিচালক নকীব খান। মতের অমিল হওয়ায় সামিনা চৌধুরী ডিভোর্স দেন নকীব খানকে; বিয়ে করেন অনুষ্ঠান নির্মাতা এজাজ খান স্বপনকে।

নাট্য নির্মাতা সোহেল আরমান ও অভিনেত্রী তারিন প্রেম করে বিয়ে করেছিলেন হঠাৎ করেই। একমাস না পেরুতেই তাদের সংসারও যায় ভেঙে। কারণ হিসেবে তারিন জানিয়েছিলেন, অ্যাডজাস্টমেন্ট না হওয়ার বিষয়টি।



মন্তব্য চালু নেই