যে বিমানে উঠলে নগ্ন থাকা বাধ্যতামূলক

এমনিতে দীর্ঘ ক্ষণের বিমানযাত্রা খুব একটা সুখকর নয়। বেশ একঘেঁয়ে এবং বিরক্তিকর। এই ঘ্যানঘেনে বিমানযাত্রাকে চমকদার এবং মজাদার করার জন্য কত কিছুই না করে এয়ারলাইন্সগুলো। নিচে রইল এমন কিছু অন্য রকম এয়ারলাইন্সের হদিশ।

ভিয়েট জেট এয়ার-এই বিমানে বিমান সেবিকাদের বিকিনি পরাটা বাধ্যতা মূলক।

এয়ার নিউজিল্যান্ড- নিউজিল্যান্ড থেকে লস এঞ্জেলস উড়ে যেতে চান? এয়ার নিউজিল্যান্ড আপনাকে একটা বিশেষ ক্লাসের অপশনও দেবে। ‘কাডল ক্লাস’। সঙ্গী বা সঙ্গিনী বা ছানা-পোনাকে জড়িয়ে শুয়ে সেরে ফেলতে পারবেন আপনার যাত্রাটা।

এয়ার মালটা- এয়ার মালটার যে কোনও বিমান উঠলেই আপনি পাবেন বিনামূল্যে হরেক রকম স্পা ও মাসাজের পরিসেবা।

দ্য জার্মান ন্যুড এয়ার লাইন্স- গরমকালে জামার্নির এরফুর্ট শহর থেকে বালটিক সমুদ্র সৈকত পর্যন্ত ওড়ে এই বিমান।
যখন যাত্রীরা বিমানে থাকেন তত ক্ষণ নগ্ন থাকতে হয় তাঁদের।

লা কোম্পানি- ফরাসি এই এয়ারলাইন্স ওড়ে প্যারিস থেকে নিউ ইয়র্ক অবধি। এই বিমানের সব আসনই আসলে এক একটা মেসেজ চেয়ার। ইচ্ছামতো সেগুলো আবার বিছানাতে বদলে যায়। ব্যবহারের জন্য প্রত্যেক যাত্রীকে দেওয়া হয় আলাদা ট্যাব।

ওয়াও এয়ার- আইসল্যান্ড থেকে সানফ্রান্সিসকো পর্যন্ত ওড়ে ওয়াও এয়ারের এয়ারবাস এ-৩৩০ এয়ারবাস।রং ঘন গোলাপি, নাম টিফ-গে। সমকামী অধিকারকে সম্মান জানাতেই এই বিশেষ এয়ারবাসটি চালু করা হয়েছে।

ইভা এয়ার হেলো কিটি- এই এয়ারলাইন্সের পুরো থিমটাই হেলো কিটি। বিমানের বাইরেটা হালো কিটির ছবি পেইন্ট করা।
আসন, বিমান সেবিকাদের পোশাক, খাবারের ট্রে সবকিছুতেই ছড়িয়ে ছিটিয়ে হেলো কিটি।

কেএলএম রয়াল ডাচ এয়ারলাইন্স- ফেসবুক স্টেটাস দেখে এই এয়ারলাইন্সের বিমানে বেছে নিতে পারবেন আপনার পাশের যাত্রীকে।



মন্তব্য চালু নেই