জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর মাজার জিয়ারত শেষে ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন

সততা দিয়ে দেশ ও মানুষের মন দুটিই জয় করা যায়

বঙ্গবন্ধুর মাজার জিয়ারত শেষে বাংলাদেশ সরকারের প্রভাবশালী মন্ত্রী স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন সমবায় মন্ত্রনালয় ও প্রবাসী কল্যান ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশারফ হোসেন এমপি বলেছেন, আমি প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করে আসছি, এর মধ্যে আমার মন্ত্রনালয়ে কেউ দূর্নীতি করার সুযোগ পায়নি। সততা দিয়ে দেশ ও মানুষের মন দুটিই জয় করা যায়। দূর্নীতিমুক্ত বিরুদ্ধে লড়াই করে যাচ্ছি এটা আমি সব সময় করে যাব। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশনেত্রী শেখ হাসিনা তিনি খুশি হয়ে আমাকে স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন সমবায় মন্ত্রনালয়েরর দায়িত্ব দিয়েছেন। আমি চেষ্টা করবো এই মন্ত্রণালয়কেও দূর্নীতিমুক্ত রাখতে। আমি দীর্ঘদিন যাবৎ এই মন্ত্রণালয়ের আওতাভুক্ত স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন সমবায় মন্ত্রনালয়তে গুরুত্বপূর্নভাবে দায়িত্ব পালন করেছি সততা ও সম্মানের সহিত। কোন দিন কারো অন্যায় আবদার রাখিনি, নিজে সুবিধা গ্রহন করিনি, অন্যকেও দূর্নীতি করার সুযোগ দেয়নি। বঙ্গবন্ধুর মাজার জিয়ারতের যাওয়ার সময় গোপালগঞ্জ ও টুঙ্গিপাড়া জেলা আওয়ামীলীগ কর্তৃক আয়োজিত, একটি পথসভায় মন্ত্রী উল্লেখিত কথাগুলো বলেন।

তিনি আরো বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাকে অতিরিক্ত যে মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দিয়েছেন, আমি যেন সম্মানের সহিত সততার সাথে তা পালন করতে পারি। মন্ত্রী গত শুক্রবার বেলা ১০টায় ফরিদপুর থেকে রওনা হয়ে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় গিয়ে হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর শেখ মুজিবুর রহমানের মাজারে পুস্পমাল্য অর্পণ করে দোয়া মোনাজাতে অংশ নেন।

এসময় মন্ত্রীর সফর সঙ্গী হিসাবে ফরিদপুর জেলা প্রশাসক সরদার সরাফত আলী ও পুলিশ সুপার মোঃ জামিল হাসান সহ প্রশাসনের পদস্ত কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন, তার সাথে ছিলেন বিশিষ্ট আওয়ামীলীগ নেতা সদর উপজেলার চেয়ারম্যান খন্দকার মোহতেশাম হোসেন বাবর, জেলা যুবলীগের আহবায়ক নাজমুল হাসান লেভী, স্বেচ্ছাসেবকলীগের আহ্বায়ক শওকত আলী জাহিদ, জেলা শ্রমিকলীগের অর্থ বিষয়ক সম্পাদক মোঃ বিল্লাল হোসেন, শহর যুবলীগের সভাপতি সাজ্জাদ হোসেন বরকত, শ্রমিক নেতা গোলাম মোহাম্মাদ নাছির, গোলাম আজাদ ও আব্দুর রহমান ঝনকের নেতৃত্বে প্রায় তিনশতাধিক মাইক্রোবাস ও প্রাইভেটকার ভর্তি নেতাকর্মীরা মন্ত্রীর গাড়ি বহরে যোগদান করেন।

এছাড়া যোগদেন ফরিদপুরে কর্মরত দায়িত্বপ্রাপ্ত সকল প্রিন্ট মিডিয়া ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ, ফরিদপুর জেলা আওয়ামীলীগ, জেলা যুবলীগ, শ্রমিকলীগ, ছাত্রলীগ, স্বেচ্ছাসেবকলীগ, শহরযুবলীগ, তাঁতলীগ, বঙ্গবন্ধু সৈনিকলীগ, মহিলালীগ সহ সর্বস্তরের নেতা কর্মীরা তার সফরসঙ্গী হন প্রায় তিন শত গাড়ি সহ একটি বহর। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর মাজার জিয়ারতের যাওয়ার সময় ফরিদপুর থেকে টুঙ্গিপাড়া রাস্তা পর্যন্ত রাস্তার দুইপাশে মোড়ে মোড়ে ছিল দলীয় নেতা কর্মী ও উৎসুক জনতার লক্ষনীয় উপস্থিত।



মন্তব্য চালু নেই