সিএইচসিপিদের চাকরি জাতীয়করণের দাবি

দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের প্রান্তিক সাধারণ মানুষের স্বাস্থ্যসেবার প্রথম আশ্রয়স্থল কমিউনিটি ক্লিনিক। প্রতিটি ইউনিয়নের এসকল কমিউনিটি ক্লিনিকে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবাসহ বিনামূল্যে ঔষধ পাচ্ছেন গ্রামের সাধারণ মানুষেরা। প্রসূতি মায়েরা যেমন গর্ভোকালীন ও গর্ভোত্তর সেবা পাচ্ছেন তেমনি পরিবার পরিকল্পনা বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে কাজ করে যাচ্ছে কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো। আর এগুলো সচল রাখতে যাদের মূখ্য ও প্রধান ভূমিক তারা হচ্ছেন কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডার (সিএইচসিপি)। অথচ তাদের চাকরির যেন নেই কোন নিশ্চয়তা। সাধারণ মানুষের সাথে মিশে, তাদের সুখ-দূ:খের ভাগিদার হয়ে নানান প্রতিকূলতা পেরিয়ে যখন তারা মানুষের প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করে যাচ্ছেন ঠিক তখনই নিশ্চিত নয় তাদের চাকরির-ই।

আর সেই লক্ষ্যেই কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডারদের চাকরি জাতীয়করণের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডার অ্যাসোসিয়েশন (বিসিএইচসিপিএ)।

শুক্রবার (০৯ অক্টোবর) দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির গোলটেবিল মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়।

সংগঠনের মহাসচিব আফাজ উদ্দিন লিটন বলেন, ২০ শতাংশ কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডারের (সিএইচসিপি) চাকরির বয়সসীমা শেষ। চার হাজার মুক্তিযোদ্ধা সন্তানসহ হাজার হাজার সিএইচসিপিদের বয়সসীমা শেষের পথে। অথচ এখনো এসব সিএইচসিপিদের চাকরি জাতীয়করণ করা হয়নি।

এসময় দ্রুত সিএইচসিপিদের চাকরি জাতীয়করণের দাবি জানান তারা।

সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের বিভিন্ন জেলা কমিটির শতাধিক নেতা উপস্থিত ছিলেন।



মন্তব্য চালু নেই