‘স্বাধীনতা হরণ নয়, বর্ষবরণ নির্বিঘ্ন করতেই বিধিনিষেধ’

স্বাধীনতা হরণ নয়, বরং নববর্ষ উৎসব নির্বিঘ্ন করতেই কিছু বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে।

মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ভবনে এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন ডিএমপি কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া।

তিনি বলেন, পহেলা বৈশাখের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে গোয়েন্দা সংস্থা, সিটি কর্পোরেশন, ঢাবি কর্তৃপক্ষ, আয়োজক ও চারুকলা ইনস্টিটিউটের সঙ্গে আলোচনা করে সমন্বিত পরিকল্পনা করা হয়েছে।

ডিএমপি কমিশনার বলেন, এবারের পহেলা বৈশাখে জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সামর্থ্যের সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে পুলিশ। জননিরাপত্তায় জনগণকে আমাদের সহযোগিতা করার অনুরোধ জানাচ্ছি।

নিরাপত্তার স্বার্থে ১৩ এপ্রিল সন্ধ্যা থেকে ১৪ এপ্রিল রাত ৯টা পর্যন্ত স্টিকার ছাড়া কোন গাড়ি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় প্রবেশ করতে পারবে না।

এসময় পহেলা বৈশাখে ঢাবির নেয়া নিরাপত্তা ব্যবস্থাগুলো ব্রিফ করেন উপ-উপাচার্য শহীদ আক্তার হোসেন। তিনি বলেন, মঙ্গল শোভাযাত্রায় পুলিশসহ বিএনসিসি ও চারুকলার স্বেচ্ছাসেবক থাকবে। এছাড়াও ঢাবি ক্যাম্পাসে পুলিশ ও ৪ শতাধিক বিএনসিসি ও গার্লস গাইড থাকবে। যদি কেউ কোন সমস্যায় পরে তখন জরুরিভাবে ফোন করার জন্য কয়েকটি হেল্পলাইন খোলা হয়েছে। হেল্পলাইনের ফোন নম্বরগুলো ঢাবি ক্যাম্পাসে লাগিয়ে দেয়া হবে।

এসময় বিকেল ৫ টার মধ্যে ঢাবি ও এর আশপাশের এলাকায় সব অনুষ্ঠান শেষ করার কথা জানান উপ-উপাচার্য। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ঢাবির প্রক্টর এম আমজাদ ও পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।



মন্তব্য চালু নেই