স্বামী ছাড়াই হানিমুনে স্ত্রী! কি ঘটল তারপর?

বিয়ের বয়স এখনও বছর পার হয়নি। এরমধ্যেই একবার মালদ্বীপে হানিমুন সেরেছেন। দ্বিতীয় দফায় গ্রিসে হানিমুন করতে চেয়েছিলেন পাকিস্তানের লাহোরের বাসিন্দা আরসালান ও হুমা মোবিন দম্পতি।

সব ঠিকঠাক চলছিল। হানিমুনের কেনাকাটাও সব শেষ। তাদের সঙ্গে যেতে চেয়েছিল আরসালানের বাবা-মা ছাড়াও তার চাচা ও ফুফা। কিন্তু ভিসা আনতে গিয়ে জানতে পারেন আরসলানকে ভিসা দেয়নি কর্তৃপক্ষ। তাই শেষে বাধ্য হয়েই স্বামী ছাড়া একাই হানিমুন করতে হয়েছে হুমা মোবিনের।

এ প্রসঙ্গে হুমা বলেন, ‘আমরা ধারণা করেছিলাম আমার ভিসা বাতিল করা হবে। কারণ আরসালান এর আগেও বহুবার ভ্রমণ করেছে। তার ক্ষেত্রে এমনটা হবে একবারও ভাবেনি। তাই সত্যিকার অর্থে এটি ছিল খুবই হতাশার।’

যদিও একা একা হানিমুনে যেতে চাননি হুমা। তার দাবি, ‘আমি প্রথমে যেতে চাইনি। কিন্তু এরমধ্যেই সবকিছুর বুকিং দেওয়া হয়ে গেছে। অর্থ পরিশোধও করা হয়ে গেছে। আমার শ্বশুর-শাশুড়ির পাশাপাশি আরসলানের চাচা ও ফুফুরও যাওয়ার কথা ছিল। তাই আমি এখান থেকে বেরিয়ে আসতে পারেনি।’

অভিজ্ঞতা বর্ণনা করে হুমা বলেন, স্বাভাবিকভাবেই আমি রাতে অনেক কান্না করেছি। আমার শাশুড়িও কেদেঁছে। পরে শাশুড়ি আমাকে বুঝিয়েছে অনেক। তারপর বাধ্য হয়ে একা একাই ছবি তুলে হানিমুন শেষ করতে হয় তাকে। সূত্র: দ্য ডন



মন্তব্য চালু নেই